শনিবার, ০১ মার্চ ২০২৫, ০৮:১৯ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর
খুলনায় ৪ হত্যাকাণ্ড গুলিবর্ষণকারী ছাত্রলীগনেতা গ্রেপ্তার

খুলনায় ৪ হত্যাকাণ্ড গুলিবর্ষণকারী ছাত্রলীগনেতা গ্রেপ্তার

খুলনার খানজাহান আলী থানাধীন মশিয়ালি এলাকায় গুলি ও গণপিটুনিতে ৪ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় অন্যতম গুলিবর্ষণকারী মহানগর ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত নেতা শেখ জাফরিনকে গতকাল শনিবার বিকালে যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার দাতপুর গ্রাম থেকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার কানাই লাল সরকার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এ নিয়ে ঘটনার সঙ্গে জড়িত অভিযোগে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হলো।

এর আগে শুক্রবার জাফরিনের ভাই গুলিবর্ষণকারী জাকারিয়ার শ্বশুর কোরবান আলী, শ্যালক আরমান ও চাচাতো ভাই জাহাঙ্গীরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে মুজিবর নামে এক ব্যক্তিকে অস্ত্রসহ খানজাহান আলী থানা আওয়ামী লীগের সহপ্রচার সম্পাদক জাকারিয়া এবং তার ভাই জাফরিন ও মিল্টন পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেয়। এ ঘটনায় গ্রামের বেশ কয়েকজন ক্ষুব্ধ হয়ে জাকারিয়ার বাড়িতে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে যায়। জাকারিয়ার সঙ্গে তাদের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে জাকারিয়া, জাফরিন ও মিল্টন তাদের ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করে। গুলিতে নজরুল ইসলাম, গোলাম রসুল, সাইফুল ইসলাম, শামীম, রবি, সুজন, রানা ও খলিলসহ ১০-১২ জন গুলিবিদ্ধ হয়।

গুলিবিদ্ধদের উদ্ধার করে ফুলতলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নজরুল ইসলাম ও গোলাম রসুলকে মৃত ঘোষণা করেন। খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রাত পৌনে ১টার দিকে সাইফুল ইসলামের মৃত্যু হয়। এ ঘটনার পর রাত ২টার দিকে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ৩টি মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজন জড়ো করে আওয়ামী লীগ নেতা জাকারিয়া ও তাদের আত্মীয়স্বজনের বাড়িঘর-ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয়। এ সময় বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর গণপিটুনিতে জাকারিয়ার সহযোগী জাহিদ শেখের মৃত্যু হয়। ঘটনার পর দলীয় পদ থেকে জাকারিয়াকে বহিষ্কার করে খানজাহান আলী থানা আওয়ামী লীগ।

এদিকে এলাকাবাসীর ওপর গুলিবর্ষণকারীরা সন্ত্রাসী এবং সন্ত্রাসীদের কোনো দল নেই উল্লেখ করে তাদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছে খুলনা মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ। বিবৃতিদাতারা হলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক, সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা সভাপতি হারুনার রশীদ ও সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুজিত অধিকারী।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com